তাঁতশিল্প বাংলা একটি ঐতিহ্য। কিন্তু বর্তমানে এ ঐতিহ্য আমরা হারাতে বসেছি। আশার কথা হলো হস্তচালিত তাঁতশিল্পের জন্য বেলকুচি উপজেলা বিখ্যাত। তবে বর্তমানে পাওয়ার চালিত তাঁতশিল্পের সংখ্যাও নেহায়েত কম নয়। বিদ্যূৎ এর সুবিধা থাকায় এখন কারিগর গণ হস্তচালিত তাঁতশিল্পকে পাওরে রুপান্তর করতে ব্যস্ত। এতে করে উৎপাদন বাড়ছে, লাভ বেশী হচ্ছে। এখানকার তাঁতকলে উন্নত মানের লুংঙ্গি, শাড়ী তৈরী করা হয়। পুরো উপজেলা জুড়েই তাতেঁর উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়। তাতেঁর খট খট শব্দে এখানকার মানুষের ঘুম আসে আবার ঘুম ভাঙ্গে। উপজেলার লোকজনের পাশাপাশি দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের লোকজন এই পেশার সাথে জড়িত। বিশেষ করে রংপুর, কুড়িগ্রাম, দিনাজপুর সহ দূরদূরান্তের লোকজন উপজেলায় কাজ করে।
সোহাগপুর নামক হাটের মাধ্যমে এখানকার লুঙ্গি, শাড়ী সারা দেশে ছড়িয়ে পড়ে। দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ব্যবসায়ীরা হাটে আসে এবং পাইকারী লুঙ্গি ক্রয় করে। তাছাড়া বিভিন্ন পরিবহনের মাধ্যমেও বিভিন্ন স্থানে পাঠিয়ে দেয়া হয়।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস